সোমবার, ২৭ জুলাই, ২০২০

পরিবর্তনমূখী বিবর্তন

পরিবর্তনমূখী বিবর্তন- আজাদ রহমান


যেদিন অধিকার আদায়ে মুখাপেক্ষিতা থাকবে না , 

সেদিন থেকেই সৃজনশীলতা জন্ম নিবে !

মৃত্যিকা ছড়াবে ঘ্রান সজীবতার।

জনমানুষের দূর্দশা কমবে,

তুমি অপেক্ষায় থেকো সুদিনের ।


অন্ধকার গুটিয়ে জরতা কাটিয়ে প্রভাত আসবেই অনির্বান,

কুসংস্কার সেতো অন্যায়ের প্রশ্রয় !

আদিম বিষাদ রন্ধ্রে বর্তমান।

কেও সার্থের ঊর্ধে নয়,

তবু মাতৃভূমি অজন্ম মানুষের আশ্রয়।

শুক্রবার, ২৪ জুলাই, ২০২০

বাঙালির যুদ্ধ

বাজ্ঞালির যুদ্ধ - আজাদ রহমান


বিভৎস যত নগরির বুকে,

ক্ষুদ্রকায় মনুষ্য জীবন।

প্রতি পরতে যুদ্ধ লড়াই,

জ্বয়ের লোভেই আস্ফালন।

শহুরে সকল নগরি জীবনে,

কষ্ট জেনেও সন্তরণ।

পরাশক্তির বাধায় ও মানেনা,

বাচারঁ বাসনাই কারন।

দু;খ জরা যাহাই আসুক,

তবুও থামতে বারন।

সৃষ্টি ধ্বংসের অপার লীলায়,

পথ চলায় সমীকরন।

নিপীড়ন আর অত্যাচার সয়ে,

থাকেনি নিশ্চুপ এজাতি।

সম্ভাব্য সূখের অলীক প্রত্যয়ে,

গড়ছে স্বদেশ মাতৃভূমি।

বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০২০

একুশে আমার

একুশে আমার- আজাদ রহমান


একুশে আমার রক্ত চেতনা,

হাজারো মায়ের কান্না।

একুশে আমার ভায়ের রক্তে,

রাঙ্গানো প্রভাতের বায়না।


একুশে আমার মূখের ভাষা,

ভালোবাসার আবেগে ঘেরা।

একুশে আমার প্রানের টান,

মায়ের আঁচলে বাধা।


একুশে আমার চেতনার দুয়ার,

সার্বভৌম বাংলার প্রতিকী আকাঁ।

একুশে আমার সাঝের প্রদীপ,

মায়া ভরা শুঁকতারা।

বুধবার, ২২ জুলাই, ২০২০

আমার আমি।

আমার আমি।


আমি বজ্ঞবন্ধুর আদর্শ ধারনকারী,

জিয়াউর রহমানের ন্যায্যনীতির অনুসঙ্গী।

আমি বাংলাদেশের বর্তমান!

সার্বভৌমত্বের সার্বিক উন্নয়নের প্রত্যাশী।


আমার অন্যায়ে সামান্য বিশ্বাস নেই,

ক্ষমতাপ্রত্যাসা ও ক্ষমতাসীনে লোভ নেই।

আমার জনমানুষের দু;খ বর্তমান,

জনদূর্ভোগে সার্থে  বহুকাল সস্থি নেই।

রবিবার, ১৯ জুলাই, ২০২০

মানুষের মৃত্যু

মানুষের মৃত্যু- আজাদ রহমান 


মানুষের মৃত্যু কিসে ?

দম হাড়িয়ে স্তব্ধতায়,

নাকি নিরসবোধের প্রানে।

ইচ্ছে হাড়িয়ে অনিচ্ছায় ,

নাকি স্বরব মূর্ছনায় ?


মানুষের মৃত্যু কিসে ?

সন্ম্মান হাড়িয়ে প্রার্থনায়,

নাকি অসময়ের বন্দনায়।

বহুজাতিক কষ্টের জীর্নতায়,

নাকি অসম সূখ তিতীক্ষায়?


মানুষের মৃত্যু কিসে ?

আলোর আলেয়া ভ্রমে,

নাকি নি;শব্দের বিকটে।

স্বীয়অক্ষরের বিবর্ন প্রলাপে,

নাকি একান্তের অন্ধ বিশ্বাসে?

দিনের তৃতীয় বৃষ্টি

দিনের তৃতীয় বৃষ্টি 


দিনের তৃতীয় বৃষ্টি ,

অথবা আধ-পড়া জীবনের কৃর্তী।

যাই হোক জীবনের রিতী,

দেয়াল দেয়া তাই খানিকটা সস্থি।

পথের শেষ আছে,

যেমন রাত শেষে সূর্যোলোকে হাসি।

শুধু অপূর্নতার শেষ নাই,

যার আদি থেকে অন্তে নিরবধি ।

দিনের তৃতীয় বৃষ্টি ,

যতটা পথিকের তাবুতে আশ্রয় ।

যাই হোক বাচার সম্ভাবনা,

তার বর্তমান সব পরিচয়।

দু ফোটা জ্বল চোখ অথবা আকাশের,

তাহাই সস্থি এই প্রলয়ের।

প্রাপ্তি তা তার যতই থাকুক,

মহারাজা ও সুখের ভিক্কুক।


হে সমাজ তুমি জাগরিত হও

জাগরনী আহব্বান


হে সমাজ তুমি জাগরিত হও,

কাটিয়ে তোলো ঘুমের ঘোর।

প্রাশ্চাত্যের ন্যায় হাতিয়ার তোলো,

তবু থামাও এ গন্ডগোল।

হে সমাজ তুমি জাগরিত হও,

বন্ধ করো ধ্বংস তান্ডব।

রূখে দাড়াও থামাও ঝড়,

পরাজিত করো অসুরের দল।

হে সমাজ তুমি জাগরিত হও,

নিবিড় অন্ধ্যতা তাড়াতে।

চেয়ে দেখো তোমার কত সোনামুখ,

হাড়াচ্ছে অকালে এ অন্ধকারে।

হে সমাজ তুমি জাগরিত হও,

গড়ে তোলো প্রতিরোধ ।

আর কত প্রান অকালে ঝড়বে,

সবেতে তোমার পাহারা হোক।

হে সমাজ তুমি জাগরিত হও,

ছড়িয়ে দাও দীক্ষা - সুশীলতার।

তোমার পানেই চেয়ে আছে দেখো,

কালের যত অশ্লীলতা - ভীত সংকীর্ণতার।


বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০

শহুরে ঘুমন্ত জীবন

শহুরে ঘুমন্ত জীবন - আজাদ রহমান

ঘুমন্ত শহরের বিনিদ্র চোখ, নিরবধি গলির আনাচেকানাচে কত কথা। ভূতের চূলা !চোরের চাকরি ! সবটাই অতীতে বর্তায় । ঘুমন্ত শহরের বিনিদ্র চোখ, ল্যাম্পে ল্যাম্পে রঙের ধাধা। অলিক চিতকার! প্রজ্বলিত অগ্নি!
অসময়ী সময়ের তাড়নায়। ক্ষয় সয়েও জন্মে ধরায়, আকূল যত প্রান । নিত্য খোয়ায় তবূও তাড়ায়, ধূলার ধরনী ম্লান । কি আছে যার হাড়াবার ভয়ে, জড়িয়ে হায় বাচার । অনাদায়ী এক অচীন সত্বা, বেহিসেবী হিসেব চর্চার।


সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০

সোনার বাংলা

সোনার বাংলাআজাদ রহমান

একই সূতোয় বাধা পরেছে,
ক্ষমতা ও অক্ষমতা।
কে বলে ইন্দন,
এতো সৈরাচারীর বিরোধীতা।
সুবিধাবাদীতার শক্ত জাল,
বাংলা জূরে আকাল।
কতকাল চলবে অন্যায় দাপট?
কে আনবে নতুন সকাল।
আমি জ্বলি জ্বলো তুমিয়ো,
পোড়ে অস্তিত্ব সবার।
ধ্বংসযগ্য কতো সইবো,
মরবো তবু অটল চাহিদায় অধিকার।
আমি তো নইকো একা,
জনশক্তি আমারি গড়া।
দাপট কিসের এতো সংগ্রাম,
ভীত নই হোলে হোক মহাপ্রয়ান।
সেদিন দূরে নয়,
সোনার বাংলা আমার প্রত্যয়।
হবে অমর জ্বয়,
৫২,৭১ সে কথাই কয়।

শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০২০

সময়ের সমঝোতা


সময়ের সমঝোতা-আজাদ রহমান

ভেজা মাটি,
 ঝলকানো আলো।
অবিরাম বৃষ্টির মূর্ছনায় গল্প।

বোকা চাদঁ,
 লুকিয়েই থাক।
মেতেছে মেঘ যা প্রকৃতির প্রাচূর্য ।

ভাঙ্গা গড়া, 
 ডাঙ্গার নৌকো।
হতাশা সূচিতে ঠুমকো রণক্ষেএ।



দমকা বাতাস, 
 বয়েই ফুড়োক।
সময় যতটা বন্দি স্মৃতির সমর্থ ।

তুমিময়তা


তুমিময়তা -আজাদ রহমান

শব্দে সহস্র , 
 সবে খাটে না উপমা।
তুমি নিছক, 
 এপারে কেমন এ লেনাদেনা?
তন্তে অন্ধ, 
 মায়ার জাল জড়িয়ে যামানা।
কি নিরূপায়,
 কোন কূলে বেধেছো বায়না?

বিসর্জনে বাংলা




বিসর্জনে বাংলাআজাদ রহমান

মশাল জালাও আধার তাড়াও,
খুঁজে আনো সত্য।
বহু ছলে রণে কৌশলে,
বাংলা আজো জব্দ।

নামের ন্যায় স্বাধীন জন্ম,
বিসর্জনের সাগর পেড়িয়ে।
অবিচারে ব্যাথিত প্রান ,
ক্ষনে ক্ষনে তূষে জ্বলে।

সার্থচারিতার সার্থ কতটা,
বাঙ্গালী মেনেছে হাড় কবে।
আজ হয়তো মূর্ছনায়,
আকাল কালের সম্ভারে।

বুধবার, ৮ জুলাই, ২০২০

জীব কহন

জীব কহন- আজাদ রহমান


ইট পাথরের অট্টালিকা ফাকেঁ,
সময়ান্হে নিয়তই উকি ঝাকে।
অসামান্য নয় বটে,
প্রায়সই নজর আকাশটা ঘাটে।
সব তারেই কি বাজে সুর,
ভালোবাসা বেদনাতেই বিধুর।
কোন রঙ্গে কোন মন মেতেছে,
 মান্দ ঈষান কোনের ভূত।
ত্যাগের তরী, তৃষ্নার তুষ্টি । ভৎসনা জানে, তবু ভোগে ভেজাল গোষ্টি। সদা সন্দিহান ,সবূরে সামীপ্য স্নান। বন্দনা ধর্মব্যাতীক, ম্লান সকল আরাধনা কল্যাণ । চর্চা চরিএে , চিরয়ত চলতি চলক । জীবের মৌন কাহন,জনায় জনায় জর্জরিত বাধন। দম ফুড়োয়, দেহে দমের দাম্ভিক দাপট। শূন্যের সারথি, মহাশূন্যে শৈল্পিক সমর্পণ ।

অসমেয় জীবন

অসমেয় জীবন-আজাদ রহমান


জীবন সময়ের সংবেদন সৎকার । বিখন্ড আদিম বিভীষিকার ফুৎকার। সহজাত দৃশ্ব্যের অসম কুসংস্কার । মজ্জা নিমজ্জিত নিছক নিরাকার । বিবর্তন বিচলতায় বিবীধ রূপকার। জীবন জনে জনে জনার হাহাকার । সত্যের সামিপ্যে অসত হুংকার। প্রঙ্গা অভিন্ন সত্যের স্বীয় গীতিকার।
সময় অসমেয় তিথী , তারতম্য তাহাতে উপস্থিতি । ক্ষনজন্মা সকল প্রতিকৃতি , গমন সত্যের ভিতী। জগৎে জরায়ে রিতী,
স্রষ্টার সৃষ্টিই প্রবৃতী। সবিনয়ে দরাজ সিকৄতি। পরকাল একালের সম্প্রীতি।

মৃত্যু


মৃত্যু- আজাদ রহমান

যে চোখ বেয়ে জ্বলের নহর,
কে কয় পাথর?
বাধাস্বাধের বাধন ছেড়া,
ক্ষনেই প্রলয়।
ফুরোবে সাধ আশার দফাৎ।
রয়না কিছুই অনাদি হয়ে।
যে চলেছে সরল পথে,
পথ মিলবে তারই দিশাতে।
হীন কুৎসা নিরাশ নচেৎ,
মৃত্যু অমিয় অক্ষ রথে।
বন্জনা অসার অমৃতে আসক্তি,
সন্ধ্যার সন্ধি ভূবনপুরে।
নীল সেতো আকাশও হয়,
মনের নীলে বেদনা কয়।
হার জেনে সে বাজি লয়,
কিসে আর কতটা অবক্ষয়।

অবিরাম তুমি

অবিরাম তুমি- আজাদ রহমান

তার অরন্যে যমের ভয়।
আমার প্রকৃতি অনাবিল,প্রাচূর্যময়। রং মাখা জীবন ধূসর হলে, অন্তপূরে আবির জড়াবো তোমার ছবি থেকে। বাতানুকূল বসন্তের ফাগুন। তার সীমা অসীমতার দম্ভ। আমার পরকাল পলকের, অখন্ড। মায়াজাল জরিয়ে নিয়ম। বদলানোর ধারাবাহিকতায়, ইচ্ছের সাথে মানুষটাও বদলে গেছে। আফসোস তত বার, যতবার শ্বাস ফুসফুসে জড়াবে। ভালোবাসা অবিরাম সখি, তোমার নামেই বাকিটা পথ। আজো বড্ড বিষ্ময় তুমি, সংস্কারে তুমিই শেষের সম্বল।

পণ

পণ- আজাদ রহমান

তোমার যাতে তূষ্টি জুড়ে,অসীমে তাতে শুভকামনা।
সবটা ক্ষয়ের কলঙ্ক যার, জুরে সম্মক সন্মাননা।
শত বিবর্তনের বংশী যে,মন ভাংলেও ভাংগেনা পণ।
সখ্য অনুনয় পূর্ন হতাশায়,নিয়ম অলিক সংবরণ ।
তোমার শহর আলোকিতই,থাকে আলোর মূর্ছনা।
আধার পুরোনো গল্প,তোমাতে যত নক্ষত্র শোভা ।
প্রত্যয় অভিন্ন পণের পীড়া, তোমার মতই তুমি গড়া।
কতক ভিন্নবাদ কাঠগড়া , সব মনে মদদ উন্মাদনা।
আরে ধূত্ব্য বোকা, সুখ অন্তরে থাকে।
প্রাসাদের পরতে প্রাচুর্য ,কেবলি থাকে শুন্যতা।
সিন্ধু নীলাভ হয়, বেদনা সর্বকালে রংচটা ।
আষ্ঠেপৃষ্ঠে মায়ার গীত, জীবন সংমোহনী বার্তা।

মঙ্গলবার, ৭ জুলাই, ২০২০

সময়ের সত্য

সময়ের সত্যআজাদ রহমান


সময়ের সত্য একবর্ন সমুচ্চধ্বনি পরোকাল,
জীবন মানেই ক্ষুদ্রের অসমেয় অভিসম্পাত।
যতটা ব্যাকুল সসীমে ততটাই সংক্রমন,
জীবে জীবন বোধের সংকল্পিত বৈভাব্যভ্রম।
প্রত্যাবর্তন দৈন্যতার সীমার সমীকরন,
ভালো মন্দ নিয়েই জীবন সন্তরণ ।
সময়ের সত্য একবর্ন প্রত্যাবর্তের বিবর্তন ,
জীবন মানেই দম্ভের অনৈচ্ছিক আত্যসমর্পন।
প্রানের সমঝোতা বিকশিত জ্ঞান প্রনোদনা,
বিচক্ষণতা নিয়ামত নিছক কল্পনা না।
কালান্তিক সত্যই পোষা প্রানের গন্তব্য ,
মৃত্যু অমিয় কেবল তাহাই বিনীত অনিবার্য।


পরিবর্তনমূখী বিবর্তন

পরিবর্তনমূখী বিবর্তন- আজাদ রহমান যেদিন অধিকার আদায়ে মুখাপেক্ষিতা থাকবে না ,  সেদিন থেকেই সৃজনশীলতা জন্ম নিবে ! মৃত্যিকা ছড়াবে ঘ্রান সজীবতা...